সর্বশেষ নোটিশ
আমাদের কথা
পাথরে যেমন আগুন লুকানো, মৃত্তকিার গভীরে পানি লুকানো, তেমনি প্রত্যেক শিক্ষার্থীর মাঝে প্রতিভা লুকায়িত রয়েছে। এই প্রতিভাকে যে শিক্ষক এবং যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাগিয়ে তুলতে পারেন তিনিই সার্থক শিক্ষক এবং সেই প্রতিষ্ঠানটিই শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান। ঢাকার প্রাণকেন্দ্র লালবাগ থানার মানুষের ঘরে ঘরে শিক্ষার আলো পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে ১৯৭২ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়।
সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের মেধাবী শিক্ষার্থী,মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর মুক্তিযোদ্ধা,শহীদ রেজাউল করিম মানিক এর শ্রদ্ধাঞ্জলি স্মরনে "শহীদ মানিক আর্দশ উচ্চ বিদ্যালয়"। যত দিন পৃথিবী থাকবে তত দিন শহীদ রেজাউল করিম মানিক তোমাকে এই বাঙ্গালী জাতি শ্রদ্ধাভরে স্মরন করবে,আমরা তোমার কাছে ঋণী,চিরঋণী। তোমরা বাঙ্গালী জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান, সূর্য সন্তান। এ জাতি তোমাদের ঋণ কখনো শোধ করতে পারবে না।তোমরা আমাদের দিয়েছ একটা ভূখন্ড, দিয়েছ লাল সবুজের পতাকা, একটি মানচিত্র, দিয়েছ আমাদেরকে মুক্ত আকাশে বিহঙ্গের মতো উড়িয়ে বেড়ানোর স্বাধীনতা। কিন্তু আমরা কথা দিচ্ছি তোমার নামে নামকরণের এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সৎ, আদর্শ, মেধাবী এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অসাম্প্রদায়িক আদর্শে বাঙ্গালি জাতির সূর্য সন্তান তৈরী করব।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
অসাম্প্রদায়িক চেতনায় সৎ, আদর্শ, দেশপ্রেমিক, দক্ষ ও মেধাবী শিক্ষার্থী গড়ে তোলা ; কর্মঠ, বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তির জ্ঞান সমৃদ্ধ এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত শিক্ষার্থী তৈরী করে, বর্তমান সরকারের মহৎ পরিকল্পনা, “স্মার্ট বাংলাদেশ” গড়ার অগ্রযাত্রায় নেতৃত্ব প্রদানে ক্যাবল সুটার তৈরি করা। যারা পরিবার,সমাজ ও রাষ্ট্রের উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে, দেশ ও দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় অতন্দ্র প্রহরীর দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত থাকবে, তাদেরকে জাতি চিরকাল শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে ।